ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক উত্তেজনা, জলবায়ু পরিবর্তন এবং বিশ্ব অর্থনীতিতে পরিবর্তনের কারণে গ্রিনল্যান্ডের কৌশলগত গুরুত্ব বেড়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই অঞ্চলের প্রতি আগ্রহ দেখিয়েছে, বিশেষ করে এর খনিজ সম্পদ এবং কৌশলগত অবস্থানের বিষয়ে। ডেনমার্কের একটি স্ব-শাসিত অঞ্চল গ্রিনল্যান্ডের স্বাধীনতার অধিকার রয়েছে। বিদেশী হস্তক্ষেপের উদ্বেগের মধ্যে দ্বীপের প্রধানমন্ত্রী প্রাথমিক সংসদীয় নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছেন। গলিত আর্কটিক বরফ বাণিজ্যের জন্য একটি উত্তর-পশ্চিম পথ তৈরি করছে এবং সম্পদের জন্য প্রতিযোগিতা তীব্র করছে। গ্রিনল্যান্ডের অবস্থান উত্তর আমেরিকার প্রতিরক্ষার জন্য এটিকে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলেছে, আমেরিকা সেখানে ঘাঁটি বজায় রেখেছে। দ্বীপটিতে বিরল মৃত্তিকা খনিজ এবং সম্ভাব্য অফশোর তেল ও গ্যাস মজুদের উল্লেখযোগ্য মজুদ রয়েছে। চীনও এই অঞ্চলে আগ্রহ প্রকাশ করেছে, নিজেকে "নিকট-আর্কটিক রাষ্ট্র" ঘোষণা করেছে।
গ্রিনল্যান্ডের ভূ-রাজনীতি: আর্কটিক পরিবর্তনের মধ্যে মার্কিন আগ্রহ
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।