কৌশলগত উদ্বেগের মধ্যে গ্রিনল্যান্ডের পিটুফিক স্পেস বেস পরিদর্শন করলেন মার্কিন কর্মকর্তারা

উষা ভ্যান্স এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স সহ একটি উচ্চ-পর্যায়ের মার্কিন প্রতিনিধিদল সম্প্রতি গ্রিনল্যান্ডের পিটুফিক স্পেস বেস পরিদর্শন করেছে, যা মার্কিন ক্ষেপণাস্ত্র সতর্কতা ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এই সফরটি প্রাথমিকভাবে ডেনিশ সরকার এবং গ্রিনল্যান্ডের স্বায়ত্তশাসিত প্রশাসন উভয়ের কাছ থেকে সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছিল, তবে শেষ পর্যন্ত এটি সেই ঘাঁটিতে সীমাবদ্ধ ছিল, যা 1950 এর দশক থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

পিটুফিক, পূর্বে জন থুল এয়ার বেস নামে পরিচিত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে উত্তরের ঘাঁটি, যা কৌশলগতভাবে মহাকাশ নিরীক্ষণ এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলার প্রাথমিক সতর্কতা প্রদানের জন্য অবস্থিত। রাশিয়া ও চীন কর্তৃক তৈরি করা হাইপারসনিক অস্ত্রের বিষয়ে উদ্বেগের কারণে ঘাঁটিটির গুরুত্ব নতুন করে বৃদ্ধি পেয়েছে, যা উত্তর আমেরিকার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য হুমকি। গ্রিনল্যান্ডে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কালের এবং ডেনমার্ক এবং ন্যাটোর সাথে চুক্তির মাধ্যমে এটিকে আনুষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়েছিল। ঘাঁটিটিতে মার্কিন সামরিক কর্মী, সেইসাথে কানাডিয়ান, ডেনিশ এবং গ্রিনল্যান্ডীয় বেসামরিক নাগরিকরা রয়েছে। পিটুফিকের কৌশলগত অবস্থান এটিকে হাইপারসনিক হুমকির বিরুদ্ধে ভবিষ্যতের প্রতিরক্ষা সম্পদ মোতায়েন করার জন্য অত্যাবশ্যক করে তুলেছে।

আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?

আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।