দক্ষিণ আফ্রিকা ২০৪০ সালের মধ্যে খাদ্য নিরাপত্তা ও সুরক্ষা উন্নত করতে উদ্ভাবনের উপর মনোযোগ দিচ্ছে।
সরবরাহ শৃঙ্খলে অদক্ষতার কারণে প্রতি বছর খাদ্য উৎপাদনের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ নষ্ট হয় বা অপচয় হয়। এই সমস্যাটি অবশ্যই সমাধান করতে হবে কারণ ২০৫০ সালের মধ্যে খাদ্যের চাহিদা দ্বিগুণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ভোক্তারা জৈব এবং উদ্ভিদ-ভিত্তিক খাবারের দিকে ঝুঁকছেন, যা স্বাস্থ্য এবং পরিবেশ উভয়ের জন্যই উপকারী। তিনটি প্রধান উদ্ভাবন খাদ্য ব্যবস্থাকে নতুন রূপ দিতে প্রস্তুত।
ছোট, উল্লম্ব এবং অফ-গ্রিড চাষাবাদ আরও সাধারণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে, বিশেষ করে শহরগুলিতে। এই বিকেন্দ্রীকরণ পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির গ্রহণকে উৎসাহিত করবে এবং কৃষকদের ক্ষমতায়িত করবে।
ডিজিটাল উদ্ভাবন জল ব্যবস্থাপনা বৃদ্ধি করবে, ফসলের ফলন অপ্টিমাইজ করবে এবং স্থিতিশীলতাকে উৎসাহিত করবে। মাটির স্বাস্থ্য নিরীক্ষণ, সরবরাহ ও চাহিদার পূর্বাভাস এবং বর্জ্য কমাতে মোবাইল অ্যাপ এবং এআই ব্যবহার করা হবে।
ইন্টারনেট অফ থিংস (IoT) দূরবর্তী সেন্সর, ড্রোন এবং রোবোটিক্সের মাধ্যমে কৃষিতে পরিবর্তন আনছে। স্মার্ট প্রযুক্তি জল এবং শক্তির ব্যবহারকে অপ্টিমাইজ করবে, পুনরুৎপাদনশীল অনুশীলন এবং সার্কুলার ইকোনমি নীতিগুলিকে সমর্থন করবে।