২০২৫ সালের ১০ জুলাই, ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দেয়, যা প্রায় ১১৪,০০০ ট্রেডারকে লিকুইডেশনের মুখোমুখি করে তোলে এবং মোট ক্ষতির পরিমাণ ছাড়িয়ে যায় ৫২৭ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে প্রায় ৪৬৩ মিলিয়ন ডলার ক্ষতি এসেছে শর্ট পজিশন থেকে, যা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় দক্ষিণ এশিয়ার ঐতিহ্যবাহী আর্থিক ঝুঁকির গল্প ও বাঙালি বণিক সমাজের সাহসিকতার কথা। (সূত্র: রয়টার্স, ১০ জুলাই ২০২৫)
বিটকয়েনের মূল্য পৌঁছেছে ১১১,০৩৮ ডলারে, যা আগের বন্ধের তুলনায় ২.০৩% বৃদ্ধি। ইথেরিয়াম বেড়েছে ৬.২৩% নিয়ে ২,৭৭৫.৯১ ডলার, এবং এক্সআরপি ৩.৮৫% বৃদ্ধি পেয়ে ২.৪৩ ডলারে দাঁড়িয়েছে। গ্লোবাল ক্রিপ্টো মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন হয়েছে ৩.৩১ ট্রিলিয়ন ডলার, যা দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিপ্টোপ্রেমী ও বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন দিগন্তের সূচনা। (সূত্র: রয়টার্স, ১০ জুলাই ২০২৫)
এই উত্থানকে প্ররোচিত করেছে অনুকূল মাক্রোইকোনমিক সংকেত, প্রতিষ্ঠানিক গ্রহণযোগ্যতা এবং বাড়তি তরলতা। মার্চ ২০২৫-এ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে কৌশলগত বিটকয়েন রিজার্ভ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন, আর জুলাই ২০২৫-এ এসইসি গ্রেস্কেল-এর ইটিএফ প্রস্তাব অনুমোদন করে বাজারের মনোভাবকে আরও উৎসাহিত করে। এই ঘটনাগুলো আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, প্রযুক্তি ও ঐতিহ্যের সমন্বয়ে দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক ভবিষ্যত গড়ে উঠবে। (সূত্র: রয়টার্স, ১০ জুলাই ২০২৫)