মার্চ ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ডিজিটাল সম্পদের জগতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন ঘটেছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে স্ট্র্যাটেজিক বিটকয়েন রিজার্ভ এবং ইউ.এস. ডিজিটাল অ্যাসেট স্টকপাইল প্রতিষ্ঠা করেছেন। এই উদ্যোগের লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্রকে ডিজিটাল সম্পদে বিশ্বনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা।
মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত, যুক্তরাষ্ট্র প্রায় ২০০,০০০ বিটকয়েন ধারণ করছে, যা এটিকে বিশ্বের সর্ববৃহৎ রাষ্ট্রীয় বিটকয়েন ধারক করে তুলেছে। ১৮ জুন ২০২৫ তারিখে সেনেট দ্বিপক্ষীয় ভোটে ৬৮-৩০ ভোটে গাইডিং অ্যান্ড এস্টাবলিশিং ন্যাশনাল ইনোভেশন ফর ইউ.এস. স্টেবলকয়েনস অ্যাক্ট (GENIUS Act) পাস করেছে।
এপ্রিল ২০২৫ এ পল এস. অ্যাটকিন্স কে এসইসি চেয়ার হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছে, যিনি গ্যারি গেনসলারের স্থলাভিষিক্ত। অ্যাটকিন্সের নেতৃত্বে, এসইসি ক্রিপ্টো-সৌহার্দ্যপূর্ণ মনোভাব গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে কয়েনবেসের বিরুদ্ধে মামলা খারিজ করার আবেদন এবং বাইনার্সের বিরুদ্ধে মামলায় ৬০ দিনের বিরতির অনুরোধ।
এই পরিবর্তনগুলি দক্ষিণ এশিয়ার ক্রিপ্টো বাজারের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ প্রেক্ষাপট তৈরি করছে, যেখানে ডিজিটাল সম্পদের গ্রহণযোগ্যতা ও নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।