ইসরায়েল গাজায় একটি বড় আকারের আক্রমণ চালানোর কথা বিবেচনা করছে, সম্ভবত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফর ১৩-১৬ মে, ২০২৫-এর পরে [৩, ৫, ৭]। একজন সিনিয়র ইসরায়েলি নিরাপত্তা কর্মকর্তা ইঙ্গিত দিয়েছেন যে হামাস যদি উইটকফ প্রস্তাবের ভিত্তিতে জিম্মি চুক্তিতে রাজি না হয়, তাহলে 'গিডিয়নের রথ' নামের একটি নতুন আক্রমণ শুরু হবে [৩, ৫]।
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা হামাসকে পরাজিত করা এবং জিম্মিদের উদ্ধারের লক্ষ্যে এই আক্রমণের পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে বলে জানা গেছে [৩, ৫, ৭]। প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছেন যে এই অভিযানটি অঞ্চল দখল এবং ইসরায়েলের দীর্ঘমেয়াদী উপস্থিতি বজায় রাখার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করবে [৬, ১১]।
কৌশলের একটি মূল অংশ হল গাজার জনগণকে যুদ্ধ অঞ্চল থেকে, বিশেষ করে উত্তর গাজা থেকে, দক্ষিণের দিকে সরিয়ে নেওয়া [৩, ৭, ১০]। এর লক্ষ্য হল বেসামরিক নাগরিকদের হামাস থেকে আলাদা করা, যা আইডিএফকে আরও বেশি কার্যক্ষম স্বাধীনতা দেবে [৩, ৭]। আইডিএফ সন্ত্রাসবাদের পুনরুত্থান রোধ করতে দখলকৃত অঞ্চলে থাকার ইচ্ছা রাখে, রাফা মডেলের অনুরূপ এই অঞ্চলগুলিকে সুরক্ষিত করে [৭]। মানবিক সহায়তা সীমিত করা হবে যতক্ষণ না জনসংখ্যার একটি বড় অংশকে দক্ষিণে সরিয়ে নেওয়া হয়, তারপরে একটি নতুন বিতরণ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা হবে, যা সহায়তা এবং হামাসের মধ্যে পার্থক্য করবে [৩, ৭, ১০]।