বাণিজ্যিক উত্তেজনার মধ্যে শুল্ক নিয়ে আলোচনা করবে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন

সম্পাদনা করেছেন: Татьяна Гуринович

চীন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে শুল্ক নিয়ে আলোচনা করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে, যা বাণিজ্য উত্তেজনার সম্ভাব্য হ্রাসের ইঙ্গিত দেয়। এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সম্ভাব্য চুক্তির ইঙ্গিতের পরে এসেছে, যা একটি সমাধানের আশা বাড়িয়েছে।

চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রকের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেছেন যে চীন বিশ্বাস করে বাণিজ্য যুদ্ধে কোনও বিজয়ী নেই। চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং যোগ করেছেন যে শুল্ক যুদ্ধ সমস্ত দেশের বৈধ অধিকারকে দুর্বল করে। তিনি আরও বলেন যে এই যুদ্ধগুলি বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং বিশ্ব অর্থনৈতিক শৃঙ্খলাকে প্রভাবিত করে।

ট্রাম্প চীনা পণ্যের উপর শুল্কে "যথেষ্ট" হ্রাসের ঘোষণা করেছেন, যা বিশ্ব বাজারে স্বস্তি এনেছে। তিনি স্বীকার করেছেন যে বর্তমান ১৪৫% শুল্ক স্তর "খুব বেশি" এবং এটি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করা হবে। বাজার এই ঘোষণায় ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।

কোষাগার সচিব স্কট বেসেন্ট শুল্ককে একটি পারস্পরিক বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা হিসাবে বর্ণনা করেছেন। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র ক্যারোলিন লেভিট উল্লেখ করেছেন যে সরকার চীনের সাথে একটি সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তির দিকে অগ্রগতি করছে। বিনিয়োগকারীদের শুল্ক হ্রাস এবং সম্ভাব্য বাণিজ্য চুক্তি সম্পর্কিত আরও ঘোষণার জন্য নজর রাখা উচিত।

এই আলোচনার ফলাফল বিশ্ব অর্থনীতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে। একটি সমাধান মুদ্রাস্ফীতির চাপ কমাতে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়াতে পারে। বিপরীতে, একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থতা আরও অর্থনৈতিক অস্থিরতার দিকে পরিচালিত করতে পারে।

আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?

আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।