ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে চলমান উত্তেজনা ও আলোচনার মধ্যে, ইরান যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলকে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছে [4, 7]। সম্ভাব্য সামরিক পদক্ষেপের উদ্বেগ অনুসরণ করে, ইরান ঘোষণা করেছে যে কোনও হামলার জোরালো প্রতিক্রিয়া জানানো হবে, যেখানে মার্কিন ও ইসরায়েলি স্বার্থ, ঘাঁটি এবং সৈন্যদের লক্ষ্য করা হবে [6, 7]।
এই সতর্কতাগুলি এমন সময়ে এসেছে যখন যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান ২০২৫ সালে একটি পারমাণবিক শান্তি চুক্তি করার লক্ষ্যে ধারাবাহিক আলোচনায় জড়িত [3]। ১২ এপ্রিল, ২০২৫ তারিখে ওমানে প্রথম দফা উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে মার্কিন বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি নেতৃত্ব দেন [3]। আলোচনাকে গঠনমূলক হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে, তবে মূল পার্থক্য রয়ে গেছে [3]।
ইরানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী আজিজ নাসিরজাদেহ জোর দিয়েছেন যে ইরান যুদ্ধ চায় না, তবে কোনও আগ্রাসনের বিরুদ্ধে দৃঢ়ভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে [6, 7]। তিনি মার্কিন কর্মকর্তাদের ইরান সঙ্গে আলোচনার সময় হুমকি ব্যবহার না করার বিষয়ে সতর্ক করেছেন, ইরানের ইতিহাস ও সংকল্পের উপর জোর দিয়েছেন [6, 7]। কূটনৈতিক প্রচেষ্টা ও সামরিক ভঙ্গি উভয়ই অব্যাহত থাকায় পরিস্থিতি উত্তেজনাপূর্ণ রয়েছে [3, 4]।