রিপোর্ট অনুযায়ী, ট্রাম্পের দল ইউক্রেনের সাথে বিরল ধাতু সম্পদ নিয়ে একটি চুক্তি করতে আগ্রহী, যার লক্ষ্য একটি ব্যাপক চুক্তি করা। চলমান সংঘাত নিয়ে ট্রাম্প এবং ভ্লাদিমির পুতিন ও ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে আলোচনার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ট্রাম্প যুদ্ধ বন্ধ এবং জীবন বাঁচানোর আশা প্রকাশ করেছেন, যেখানে খনিজ চুক্তিটি সম্ভবত মার্কিন সহায়তার পরিশোধের একটি রূপ হিসেবে কাজ করতে পারে। ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়া উল্লেখযোগ্য ক্ষতির শিকার হয়েছে বলে জানা গেছে, অনুমান করা হচ্ছে যে আগ্রাসন শুরুর পর থেকে ২,০০,০০০ থেকে ২,৫০,০০০ সৈন্য নিহত হয়েছে। যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রাশিয়ার এটাই সবচেয়ে বড় ক্ষতি। এই ক্ষয়ক্ষতি সত্ত্বেও, ক্রেমলিন সংঘাতের উদ্দেশ্যগুলিকে অগ্রাধিকার দিয়ে তা চালিয়ে যেতে প্রস্তুত। রাশিয়া প্রায় ৫০ লক্ষ শ্রমিকের শ্রমিক ঘাটতির সম্মুখীন হয়েছে, যা সামরিক নিয়োগের কারণে আরও খারাপ হয়েছে। ইউরোপ একটি মতাদর্শগত বিভাজনের সম্মুখীন হচ্ছে, যেখানে প্রগতিশীল নেতৃত্ব একটি সম্ভাব্য ট্রাম্প প্রশাসনের প্রধান মতাদর্শগত প্রতিপক্ষ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ট্রাম্প চীনকে প্রধান ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগী হিসেবে দেখেন এবং চীনের সাথে ভবিষ্যতের সংঘাতের প্রত্যাশায় রাশিয়ার সাথে নিরপেক্ষ সম্পর্ক বজায় রাখার চেষ্টা করছেন। তিনি ইউরোপীয় অভিজাতদের মতাদর্শগত শত্রু হিসেবে দেখেন, যা মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির পরিবর্তন এবং ইউরোপে অস্থিরতা বৃদ্ধির কারণ হতে পারে।
ইউক্রেন খনিজ চুক্তি নিয়ে আগ্রহী ট্রাম্পের দল; ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি; ইউরোপে মতাদর্শগত বিভাজন
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।