সিরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদ আল-শাইবানি এবং ইইউ-এর পররাষ্ট্রনীতি প্রধান কাজা কালাস বুধবার পুনর্গঠন পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেছেন। এর আগে ইইউ সিরিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
শাইবানি ইইউ-এর সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং এটিকে স্থিতিশীলতার দিকে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ বলেছেন। উভয় পক্ষই রাজনৈতিক, মানবিক এবং অর্থনৈতিক বিষয়গুলোতে সমন্বয়ের গুরুত্বের বিষয়ে একমত হয়েছেন।
তারা সিরিয়ার সরকার ও ইইউ-এর মধ্যে সহযোগিতার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন। এই সহযোগিতা মূলত মৌলিক চাহিদা এবং অবকাঠামো সহায়তাকে কার্যকরভাবে মোকাবিলা করার লক্ষ্যে করা হয়েছে।
আলোচনায় সিরিয়ার শরণার্থীদের স্বেচ্ছায় প্রত্যাবর্তনের বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত ছিল। ইইউ, তুরস্ক, জর্ডন ও লেবাননের সঙ্গে সমন্বয় করা প্রয়োজন বলে মনে করা হয়।
দেশটির পুনর্গঠন প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার জন্য ইইউ সিরিয়ার উপর থেকে অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। এই সিদ্ধান্তটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনুরূপ নির্দেশের পরেই নেওয়া হয়েছে।