প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কংগ্রেসের একটি যৌথ অধিবেশনে কর্মীবাহিনী হ্রাস, অর্থনৈতিক পুনর্গঠন এবং বৈদেশিক নীতি পুনর্বিন্যাসের তার প্রশাসনের প্রচেষ্টা তুলে ধরেন। প্রায় 1 ঘন্টা 40 মিনিটের ভাষণটি বিরোধিতার সম্মুখীন হয়েছিল। মূল বিষয়গুলির মধ্যে ছিল ট্রাম্পের শুল্কের প্রতি প্রতিশ্রুতি, বিশেষ করে কানাডা, মেক্সিকো এবং চীনের বিরুদ্ধে, যার লক্ষ্য দেশের "আত্মাকে রক্ষা" করা। ভাষণের সময় করা বেশ কয়েকটি দাবি পরবর্তীতে যাচাই করা হয়েছে। ট্রাম্পের দাবি যে সামাজিক নিরাপত্তা ডাটাবেসে 140-149 বছর বয়সী লক্ষ লক্ষ মানুষ অর্থ পাচ্ছেন, তা মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। একইভাবে, "শত শত বিলিয়ন ডলার জালিয়াতি" খুঁজে পাওয়ার তার দাবি খণ্ডন করা হয়েছে, যেখানে সরকারি দক্ষতা বিভাগ (ডিওজিই) দাবি করা তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম সঞ্চয় দেখিয়েছে। অভিবাসন সম্পর্কিত বিবৃতি, যেমন অবৈধ সীমান্ত অতিক্রমকারীর সংখ্যা এবং তাদের গঠনকেও চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। মেক্সিকো এবং কানাডা থেকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করা ফেন্টানিলের বিষয়ে ট্রাম্পের পরিসংখ্যান অতিরঞ্জিত বলে প্রমাণিত হয়েছে। বিডেন প্রশাসনের অধীনে শুল্ক এবং মুদ্রাস্ফীতি সহ অর্থনৈতিক দাবিগুলিও যাচাই করা হয়েছে এবং বেশিরভাগই ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে। প্যারিস জলবায়ু চুক্তি এবং দেশের দিকনির্দেশনা সম্পর্কে জনসাধারণের মতামতের বিষয়েও দাবিগুলি যাচাই করা হয়েছে।
কংগ্রেসের কাছে ট্রাম্পের প্রথম ভাষণ: মূল দাবির সত্যতা যাচাই
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।