৩ জুলাই ২০২৫ তারিখে, ফ্রান্সের বিমান নিয়ন্ত্রণকারীরা দুই দিনের ধর্মঘট শুরু করে, যা পুরো দেশের বিমানবন্দরগুলোকে প্রভাবিত করেছে। উন্নত কর্মপরিবেশ এবং অধিক কর্মী নিয়োগের দাবিতে এই ধর্মঘট অনুষ্ঠিত হয়েছে, যার ফলে প্রচুর ফ্লাইট বাতিল ও বিলম্ব হয়েছে।
প্যারিস চার্লস দে গল, নীস, লিওঁ, মার্সেই এবং মনপেলিয়ে মত প্রধান বিমানবন্দরগুলো বিশেষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিমান সংস্থাগুলোকে ফ্লাইট কমাতে বলা হয়েছিল, তবুও ব্যাপক ব্যাঘাত দেখা দিয়েছে; রায়ানএয়ার ১৭০টি এবং ইজি জেট ২৭৪টি ফ্লাইট বাতিল করেছে।
ভ্রমণকারীরা বিলম্বের সম্মুখীন হচ্ছেন, নীস বিমানবন্দরে গড়ে ১.৫ ঘণ্টার দেরি হচ্ছে। শ্রমিক ইউনিয়নগুলো কর্মী সংখ্যা বৃদ্ধির এবং কর্মপরিবেশ উন্নতির দাবি জানাচ্ছে। ফ্রান্সের পরিবহন মন্ত্রী এই দাবিগুলোকে "অগ্রহণযোগ্য" হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
এই ঘটনা আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার শ্রমিক আন্দোলনের স্মৃতি জাগিয়ে তোলে, যেখানে সাংস্কৃতিক গর্ব ও বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনার মাধ্যমে অধিকার রক্ষার লড়াই চলে আসছে। কর্মীদের কল্যাণ ও সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্য এই ধরনের সংগ্রাম আমাদের সমাজের গভীর আবেগ ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ।