৪ মে, ২০২৫ তারিখে সাম্প্রতিক রকেট হামলার প্রতিক্রিয়ায়, ইসরায়েল ৫ মে, ২০২৫ তারিখে ইয়েমেনের হাউথি অবকাঠামোতে বিমান হামলা চালিয়েছে [২, ৩, ৫]। এই হামলার লক্ষ্য ছিল তাৎক্ষণিক হুমকি নিষ্ক্রিয় করা এবং হাউথিদের আরও হামলা চালানোর ক্ষমতা ব্যাহত করা [৩, ৬]৷
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে, তারা জানিয়েছে যে তারা হোদেইদাহ বন্দর এবং বাজিলের কাছে একটি কংক্রিট কারখানা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে [৩, ৬]। আইডিএফ অনুসারে, হোদেইদাহ বন্দরটি ইরানি অস্ত্র এবং সামরিক সরঞ্জাম স্থানান্তরের জন্য ব্যবহৃত হয় [৩, ৫, ৬]। কংক্রিট কারখানাটিকে হাউথিদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এটি সুড়ঙ্গ এবং সামরিক অবকাঠামো নির্মাণের জন্য ব্যবহৃত হয় [২, ৩]৷
প্রতিবেদনে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে প্রায় ২০টি ইসরায়েলি জঙ্গি বিমান এই অভিযানে অংশ নিয়েছিল, যা লক্ষ্যবস্তু স্থানে ৫০টি боеприпасы ফেলেছিল [২, ৬]। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদান এবং সমন্বয় প্রদান করেছে [২]। হাউথিরা ইরানের দিকনির্দেশনা ও অর্থায়নে ইসরায়েলের ক্ষতি করতে এবং আঞ্চলিক শৃঙ্খলা ব্যাহত করতে কাজ করছে [৩]৷
হামাস ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং এটিকে যুদ্ধাপরাধ বলেছে [৩]৷
হাউথি সামরিক মুখপাত্র ইসরায়েলের উপর সম্পূর্ণ আকাশপথে অবরোধের হুমকি দিয়েছেন, যেখানে এর বিমানবন্দরগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করা হবে [৪]৷