তুরস্ক সিরিয়ায় তার সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে, যার মধ্যে নতুন সামরিক পোস্ট স্থাপন করাও রয়েছে। এটি এই অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে ঘটছে, বিশেষ করে সম্ভাব্য পদক্ষেপ এবং হামলার বিষয়ে। এই পদক্ষেপগুলি আঙ্কারায় আলোচনার জন্ম দিয়েছে, যেখানে তুর্কি কর্মকর্তারা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
তুর্কি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করেছেন, জোর দিয়ে বলেছেন যে সিরিয়া সিরিয়ার জনগণের এবং তুরস্ক সিরিয়ার মধ্যে কোনো দেশের সাথে সংঘর্ষ চায় না। তিনি সিরিয়ার জনগণের জন্য তাদের দেশের নিরাপত্তা এবং ভবিষ্যতের অংশীদারিত্ব নির্ধারণের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
ফিদান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিবর্তিত নীতি এবং সিরিয়ার জন্য একটি সংশোধিত পদ্ধতির প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেছেন, যেখানে মিত্রদের মধ্যে পরামর্শ এবং সহযোগিতার গুরুত্বের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
ডিসেম্বর মাস থেকে তুরস্ক এবং সিরিয়া একটি প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছে। চুক্তি অনুযায়ী তুরস্ক সিরিয়ার নতুন সরকারের জন্য আকাশপথে সুরক্ষা এবং সামরিক সুরক্ষা প্রদান করবে, যাদের বর্তমানে একটি কার্যকরী সেনাবাহিনী নেই।
রিপোর্ট অনুযায়ী, তুরস্ক অন্তর্বর্তীকালীন রাষ্ট্রপতি আহমেদ আল-শারার অনুরোধের পর সিরিয়ার সেনাবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য সিরিয়ায় একটি নতুন সামরিক ঘাঁটি তৈরি করার কথা বিবেচনা করছে।
উত্তেজনা এখনও বেশি, তুরস্ক ইসরায়েলের সামরিক পদক্ষেপকে সিরিয়ার সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন হিসেবে নিন্দা করেছে, যেখানে ইসরায়েল বলেছে যে তারা তাদের সীমান্তের কাছে শত্রুভাবাপন্ন অভিনেতাদের সহ্য করবে না।