বাংলাদেশের কুতুপালং শরণার্থী শিবিরে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কিছু ইউরোপীয় দেশ থেকে তহবিল কমে যাওয়ায় রোহিঙ্গা শরণার্থীরা ক্রমবর্ধমান কষ্টের সম্মুখীন হচ্ছে। এই হ্রাসের কারণে গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবা এবং খাদ্য রেশন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, যা অপরাধ এবং শোষণের সম্ভাব্য উত্থান নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। প্রায় 300,000 শরণার্থী ইতিমধ্যে স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবাতে ব্যাঘাতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) তহবিলের অভাবের কারণে এপ্রিল মাস থেকে খাদ্য রেশন অর্ধেক কমিয়ে মাসে ৬ ডলারে নামিয়ে আনতে বাধ্য হতে পারে। ২০২৩ সালে পূর্ববর্তী রেশন কাটার ফলে ক্ষুধা ও অপুষ্টি বেড়ে গিয়েছিল, যা পরিস্থিতির তীব্রতা তুলে ধরে। রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের নেতারা সতর্ক করেছেন যে খাদ্য, স্বাস্থ্যসেবা এবং শিক্ষা ব্যবস্থার পতন একটি বৈশ্বিক সমস্যায় পরিণত হতে পারে।
সাহায্য কমে যাওয়ায় স্বাস্থ্যসেবা ও খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার সম্মুখীন রোহিঙ্গারা
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।