ব্রিসবেন ২০৩২ সালের অলিম্পিক গেমসের পর ভিক্টোরিয়া পার্কে ৬০,০০০ ধারণক্ষমতার একটি নতুন স্টেডিয়াম তৈরি করতে চলেছে, যার ফলে গাবা ভেঙে ফেলা হবে। কুইন্সল্যান্ডের প্রিমিয়ার ডেভিড ক্রিসাফুলি এই পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন, যেখানে ক্রিকেটকে নতুন অত্যাধুনিক ভেন্যুর মূল কেন্দ্র হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত ক্রিকেট ভক্তদের জন্য স্পষ্টতা প্রদান করে, যা ব্রিসবেনে আন্তর্জাতিক এবং ঘরোয়া ক্রিকেট ইভেন্ট আয়োজনের জন্য দীর্ঘমেয়াদী সমাধান নিশ্চিত করে। ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া এই ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে এবং এই অঞ্চলে ক্রিকেটের জন্য একটি স্থায়ী ঐতিহ্য তৈরি করার স্টেডিয়ামের সম্ভাবনার ওপর জোর দিয়েছে। নতুন স্টেডিয়ামটি ব্রিসবেনকে আইসিসি টুর্নামেন্ট, অ্যাশেজ সিরিজ এবং অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের মধ্যে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি সিরিজসহ শীর্ষ স্তরের আন্তর্জাতিক ইভেন্ট আয়োজন করতে সক্ষম করবে। গাবার ইতিহাস ১৯৩১ সাল থেকে, যা অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের একটি প্রধান ভিত্তি। তবে, এর পুরনো অবকাঠামোর কারণে নতুন ভিক্টোরিয়া পার্ক স্টেডিয়ামে ৬০০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নতুন স্টেডিয়ামটি ২০২৯ সালের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে এবং এটি কুইন্সল্যান্ডে ক্রিকেটকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি বিশ্বমানের সুবিধা হিসেবে কাজ করবে।
ব্রিসবেন ২০৩২ সালের অলিম্পিকের পর ভিক্টোরিয়া পার্কে ৬০,০০০ ধারণক্ষমতার নতুন স্টেডিয়ামের পরিকল্পনা উন্মোচন করেছে
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।