নোহা সাইরাসের দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম, 'আই ওয়ান্ট মাই লাভড ওয়ানস টু গো উইথ মি', ১১ই জুলাই, ২০২৫-এ মুক্তি পেয়েছে। এই অ্যালবামটি সঙ্গীত জগতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। এই নিবন্ধে, আমরা অ্যালবামটির সাংস্কৃতিক প্রভাব এবং তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা করব।
নোহা সাইরাসের সঙ্গীতের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল বিভিন্ন ধরনের সঙ্গীতের মিশ্রণ, যেমন কান্ট্রি, লোক এবং ইন্ডি। অ্যালবামটিতে ফ্লিট ফক্সেস, এলা ল্যাংলি এবং ব্লেক শেলটনের মতো শিল্পীদের সাথে সহযোগিতা রয়েছে। বিলবোর্ডের একটি সমীক্ষা অনুসারে, অ্যালবামটি মুক্তির প্রথম দিকে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে, যা তার ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে। এছাড়াও, লস অ্যাঞ্জেলেসে শুরু হওয়া উত্তর আমেরিকা সফর ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি তারিখে হাউসফুল হয়েছে, যা ভক্তদের মধ্যে তার উন্মাদনা প্রকাশ করে।
অ্যালবামের গানগুলির মধ্যে 'ডোন্ট পুট ইট অল অন মি' এবং 'নিউ কান্ট্রি' চার্টে শীর্ষে উঠেছে। সমালোচকরা গানের গভীরতা এবং প্রোডাকশনের গুণমানকে প্রশংসা করেছেন, যা সাইরাসের শৈল্পিক পরিপক্কতা তুলে ধরে। তার বাবা বিলি রে সাইরাসের লেখা 'উইথ ইউ' গানটি অ্যালবামে একটি ব্যক্তিগত এবং আবেগপূর্ণ স্পর্শ যোগ করেছে। ২৪শে অক্টোবর ফিনিক্স, অ্যারিজোনায় সফরটি শেষ হবে, যা ভক্তদের জন্য নোহা সাইরাসের সঙ্গীত সরাসরি উপভোগ করার সুযোগ তৈরি করবে।
বাংলাদেশেও অ্যালবামটি সঙ্গীতপ্রেমীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। অনেক সমালোচক তার গানের মৌলিকত্ব এবং গভীরতার প্রশংসা করেছেন। তার সঙ্গীতের মাধ্যমে শ্রোতাদের সাথে সংযোগ স্থাপনের ক্ষমতা তাকে সমসাময়িক সঙ্গীত জগতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব করে তুলেছে। নোহা সাইরাসের সাফল্য প্রমাণ করে যে কীভাবে বিভিন্ন ধরনের সঙ্গীতের মিশ্রণ এবং শৈল্পিক গুণাবলী শ্রোতাদের মন জয় করতে পারে।