সৌদি আরবের সাংস্কৃতিক পরিবর্তন উল্লেখযোগ্যভাবে তার চলচ্চিত্র শিল্পকে বাড়িয়ে তুলছে, যা বিশ্বব্যাপী ইভেন্টগুলিতে ক্রমবর্ধমান স্বীকৃতি এবং অংশগ্রহণের দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে। চলচ্চিত্রের জন্য রাজ্যের সমর্থন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে এর ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি এবং বর্ধিত আর্থিক সহায়তার মাধ্যমে স্পষ্ট। এই সমর্থন দেশের সিনেমাটিক ল্যান্ডস্কেপকে লালন করার প্রতিশ্রুতি তুলে ধরে। সৌদি চলচ্চিত্রগুলি উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করছে, "মান্দুব আল লাইল" ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতেছে। এছাড়াও, সৌদি চলচ্চিত্র "নুরা" কান চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার হওয়া প্রথম সৌদি চলচ্চিত্র হিসাবে ইতিহাস তৈরি করেছে। এই অর্জনগুলি বিশ্ব মঞ্চে সৌদি সিনেমার ক্রমবর্ধমান বিশিষ্টতাকে তুলে ধরে। এই বৃদ্ধি সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০-এর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ, যার লক্ষ্য অর্থনীতিকে বৈচিত্র্যময় করা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে প্রচার করা। চলচ্চিত্র খাতের উন্নয়নের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা রাজ্যের সাংস্কৃতিক এবং পর্যটন আকর্ষণ বাড়ানোর জন্য একটি বৃহত্তর কৌশলের অংশ। এক্সপো ২০৩০ এবং সম্ভাব্য ২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপ-এর মতো প্রধান আন্তর্জাতিক ইভেন্ট আয়োজন করে, সৌদি আরব সংস্কৃতি এবং বিনোদনের কেন্দ্র হওয়ার লক্ষ্য রাখে, যেখানে সিনেমা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
সাংস্কৃতিক উদ্যোগের সাথে সৌদি আরবের চলচ্চিত্র শিল্পের গতি বাড়ছে
Edited by: Energy Shine Energy_Shine
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।