ব্যাংগোর ক্যাথেড্রালের একটি সুরক্ষা পর্যালোচনা যৌন সীমারেখা অস্পষ্ট হওয়া, অনুপযুক্ত ভাষা এবং অতিরিক্ত মদ্যপান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে [3, 4]। চার্চ ইন ওয়েলস এই সমস্যাগুলোর তদন্ত শুরু করেছে, এবং এগুলোকে "খুবই গুরুতর এবং জরুরি" বলে মনে করছে [3, 6]।
২০২৫ সালের ৩ মে প্রকাশিত স্বাধীন প্রতিবেদনে দুর্বল আর্থিক নিয়ন্ত্রণ, অস্পষ্ট রিপোর্টিং লাইন এবং অপর্যাপ্তভাবে পরীক্ষিত ব্যয়ের সিদ্ধান্তের বিশদ বিবরণ দেওয়া হয়েছে [3, 4, 5]। এছাড়াও প্রতিবেদনে বেতনভুক্ত পদের জন্য চুক্তি বা ভাড়ার চুক্তির অভাব এবং আচরণবিধির অভাবের কথা তুলে ধরা হয়েছে, যা সম্ভাব্য বিপজ্জনক পরিবেশ তৈরি করতে পারে [3, 4]।
ওয়েলসের আর্চবিশপ অ্যান্ড্রু জন উদ্বেগ স্বীকার করেছেন এবং ব্যাংগোরের আর্চডিকনের নেতৃত্বে তিন মাসের মধ্যে সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন [3]। পর্যালোচনায় বেদনাদায়ক গুজব এবং সুরক্ষা পদ্ধতির উদাহরণও উল্লেখ করা হয়েছে যা প্রত্যাশিত মান পূরণ করে না [3, 4, 5]। অতিরিক্ত মদ্যপান এবং অনুপযুক্ত আচরণের প্রতিবেদনের পরে ক্যাথেড্রালে একটি অ্যালকোহল নীতি প্রতিষ্ঠা করাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে [3]।