২০০৩ সালে, বিজ্ঞানীরা ইন্দোনেশিয়ার ফ্লোরেস দ্বীপে হবিটের মতো দেখতে মানুষের দেহাবশেষ আবিষ্কার করেন। এই অস্বাভাবিক আবিষ্কারটি মানব বিবর্তনের পূর্বে অজানা একটি ধারাকে নির্দেশ করে। তাদের আকারের জন্য নামকরণ করা এই মমিগুলির ডিএনএ কোনও পরিচিত মানব বংশের সাথে মেলে না। প্রাথমিকভাবে শিশু হিসাবে বিবেচিত, "হোমো ফ্লোরেসিয়েনসিস" [hoh-moh floh-ree-see-en-sis]-কে মানুষের প্রাচীন বিবর্তনীয় চাচাতো ভাই হিসাবে নিশ্চিত করা হয়েছিল। তারা একটি অনন্য বংশের প্রতিনিধিত্ব করে যা এমন এক সময়ে বিদ্যমান ছিল যখন একাধিক মানব প্রজাতি সহাবস্থান করত। এই কঙ্কালগুলি লিয়াং বুয়া [lee-ang boo-ah] গুহায় পাওয়া গেছে। "হবিট" নামে পরিচিত, এই দেহাবশেষগুলি প্রায় 1 মিটার লম্বা খুব কম উচ্চতার মানুষের বলে জানা গেছে। তাদের শারীরিক বৈশিষ্ট্য এবং ডিএনএ বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্তে আসা হয়েছে যে তারা কোনও পরিচিত মানব প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত নয়। এটি মানব বিবর্তন সম্পর্কিত বিজ্ঞানীদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
'হবিট' দেহাবশেষের আবিষ্কার মানব বিবর্তনের ইতিহাস নতুন করে লিখেছে
সম্পাদনা করেছেন: gaya ❤️ one
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।