কোষগুলি বার্ধক্য নামক একটি অবস্থায় প্রবেশ করতে পারে, যেখানে তারা টিকে থাকে কিন্তু আর বিভাজিত হয় না। এই কোষগুলি প্রায়শই প্রদাহজনক অণু নিঃসরণ করে, যা দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ বা "ইনফ্ল্যামেজিন" এ অবদান রাখে, যা বয়স-সম্পর্কিত রোগের সাথে যুক্ত। সানফোর্ড বার্নহ্যাম প্রেবিসের বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে মাইটোকন্ড্রিয়া একটি ডিএনএ মেরামতকারী প্রোটিনের এই প্রদাহ দমন করার ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে। *নেচার কমিউনিকেশনস*-এ প্রকাশিত সমীক্ষায় দেখা গেছে যে টিউমার প্রোটিন পি53 এসএএসপি [বার্ধক্য-সম্পর্কিত নিঃসরণকারী ফেনোটাইপ] এবং সাইটোপ্লাজমিক ক্রোমাটিন ফ্র্যাগমেন্ট (সিসিএফ) [সাইটোপ্লাজমের ক্ষতিগ্রস্থ ডিএনএ-এর টুকরা] গঠনকে দমন করে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ট্রিগার করে। বার্ধক্যজনিত কোষগুলি মাইটোকন্ড্রিয়াল কর্মহীনতাও অনুভব করে, যা সিসিএফ গঠন এবং পি53 এর অভিব্যক্তি হ্রাসের দিকে পরিচালিত করে। গবেষকরা একটি সেলুলার সার্কিট সনাক্ত করেছেন যা বার্ধক্যজনিত কোষগুলিতে প্রদাহ দমন করার সময় ডিএনএ মেরামতকে উৎসাহিত করে। বিদ্যমান ওষুধগুলি কালচার করা কোষ এবং ইঁদুরের মধ্যে এই পথটিকে সংশোধন করতে পারে, যা স্বাস্থ্যকর বার্ধক্যের জন্য সম্ভাব্য চিকিত্সার পরামর্শ দেয়।
বার্ধক্যজনিত কোষের প্রদাহ দমনে মাইটোকন্ড্রিয়ার ভূমিকা উন্মোচিত
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।