সাম্প্রতিক একটি জেনেটিক গবেষণায় দেখা গেছে যে অন্তঃবিবাহের কারণে দক্ষিণ ভারতীয় জনসংখ্যার মধ্যে 60% আন্তঃপ্রজনন হার রয়েছে, যা জেনেটিক রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধির বিষয়ে উদ্বেগ বাড়িয়েছে। বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা কাউন্সিল, হায়দ্রাবাদের সেলুলার এবং মলিকুলার বায়োলজি সেন্টার (সিসিএমবি) এই অনুশীলন এবং জনসংখ্যা-নির্দিষ্ট রোগের মধ্যে যোগসূত্র তুলে ধরেছে। জেনেটিক্স অ্যান্ড জিনোমিক্স জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায়, নৃতাত্ত্বিকভাবে স্বতন্ত্র চারটি জনসংখ্যা থেকে 281টি সম্পূর্ণ এক্সোম সিকোয়েন্স বিশ্লেষণ করা হয়েছে। গবেষকরা আন্তঃপ্রজনন স্তর, উপন্যাস জেনেটিক ভেরিয়েন্ট এবং ফার্মাকোজেনোমিক মার্কার পরীক্ষা করেছেন। বিশেষভাবে, অন্ধ্র প্রদেশের রেড্ডি সম্প্রদায় অ্যাঙ্কিলোজিং স্পন্ডিলাইটিসের উচ্চ ঘটনা দেখায়, যা 'এইচএলএ-বি27:04' জেনেটিক ভেরিয়েন্ট এবং একটি প্রতিষ্ঠাতা প্রভাবের সাথে যুক্ত। গবেষণায় নির্দিষ্ট জনসংখ্যার জন্য অনন্য রোগ সৃষ্টিকারী জেনেটিক ভেরিয়েন্ট এবং ওষুধের বিপাককে প্রভাবিত করে এমন উপন্যাস জেনেটিক ভেরিয়েন্টও পাওয়া গেছে। এই গবেষণা দুর্বল সম্প্রদায়ের জন্য জেনেটিক স্ক্রিনিং, কাউন্সেলিং এবং উপযুক্ত চিকিৎসা যত্নের প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়, যা ব্যক্তিগতকৃত ওষুধ এবং উন্নত ডায়াগনস্টিক কৌশলগুলির পথ প্রশস্ত করে।
দক্ষিণ ভারতীয় অন্তঃবিবাহ উচ্চ আন্তঃপ্রজনন এবং জেনেটিক রোগের ঝুঁকির সাথে যুক্ত: গবেষণায় 60% আন্তঃপ্রজনন হারের প্রকাশ
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।