সাউথ ডাকোটায় অবস্থিত ডিপ আন্ডারগ্রাউন্ড নিউট্রিনো এক্সপেরিমেন্ট (DUNE), মহাবিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম রহস্য সমাধানের জন্য নিবেদিত: প্রতিপদার্থের উপর পদার্থের আধিপত্য। এই ভারসাম্যহীনতা বর্তমান জ্যোতির্বিজ্ঞান তত্ত্বকে চ্যালেঞ্জ করে, যা বিজ্ঞানীদের নিউট্রিনো এবং অ্যান্টিনিউট্রিনোর বৈশিষ্ট্যগুলি অন্বেষণ করতে উৎসাহিত করে।
DUNE-এর নির্মাণ, যার মধ্যে উন্নত ডিটেক্টর রাখার জন্য তিনটি বিশাল ভূগর্ভস্থ গুহা তৈরি করা জড়িত, 2024 সালের আগস্টে সম্পন্ন হয়েছিল। এই ডিটেক্টরগুলি নিউট্রিনো এবং অ্যান্টিনিউট্রিনোগুলিকে ধারণ এবং বিশ্লেষণ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে কারণ তারা ইলিনয়ের ফার্মিলাব থেকে সাউথ ডাকোটা পর্যন্ত 800 মাইল ভ্রমণ করে। এই কণাগুলির আচরণে সূক্ষ্ম পার্থক্যগুলি পর্যবেক্ষণ করে, বিজ্ঞানীরা পদার্থ-প্রতিপদার্থ অসামঞ্জস্যতা বোঝার লক্ষ্য রাখেন।
DUNE যখন উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করছে, জাপানের হাইপার-কামিওকান্দে (Hyper-K) ডিটেক্টরও নিউট্রিনো গবেষণা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এবং 2027 সালে কার্যক্রম শুরু করার কথা রয়েছে। DUNE এবং Hyper-K উভয়ই নিউট্রিনোর রহস্য এবং মহাবিশ্বের মৌলিক বৈশিষ্ট্যগুলিতে তাদের ভূমিকা উন্মোচন করার জন্য প্রধান আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা উপস্থাপন করে। DUNE 2030 সালের কাছাকাছি ডেটা সংগ্রহ শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে।