*নেচার*-এ প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক গবেষণা থেকে জানা যায় যে ক্ল্যারিওন-ক্লিপারটন অঞ্চলে ১৯৭৯ সালের গভীর সমুদ্র খননের চিহ্নগুলি এখনও সীমিত জৈবিক পুনরুদ্ধার দেখায়। ন্যাশনাল ওশানোগ্রাফি সেন্টারের গবেষকরা একটি খনন পরীক্ষার দীর্ঘমেয়াদী প্রভাব মূল্যায়ন করেছেন, যেখানে দেখা গেছে যে কিছু ছোট প্রাণী ফিরে এসেছে, তবে বৃহত্তর, স্থিতিশীল প্রাণী বিরল। আসল খনন পরীক্ষা, যা সিআইএ অপারেশন হিসাবে ছদ্মবেশ ধারণ করেছিল, সমুদ্রের তলদেশের একটি বিস্তৃত অঞ্চল পরিষ্কার করে দিয়েছে এবং ৪৪ বছর পরেও এর চিহ্ন দৃশ্যমান রয়েছে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছেন যে নডিউল অপসারণের কারণে সম্পূর্ণ পুনরুদ্ধার অসম্ভব হতে পারে, যা আবাসস্থল হিসাবে কাজ করে। এই গবেষণাটি গভীর সমুদ্র খনন সম্পর্কিত অবগত নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়, বিশেষ করে কোবাল্ট এবং নিকেলের মতো ধাতুর চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে। এটি সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রের উপর স্থায়ী প্রভাব এবং এই গভীর সমুদ্রের পরিবেশে পুনরুদ্ধারের ধীর গতি তুলে ধরে।
গভীর সমুদ্র খননের দাগ এখনও বিদ্যমান: ৪৪ বছরের গবেষণা ধীর পুনরুদ্ধারের কথা জানায়
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।