10,000-25,000 এর বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যা থাকা সত্ত্বেও, নীল তিমির জন্ম খুব কমই নথিভুক্ত করা হয়। ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা পরামর্শ দেয় যে এর কারণ হল গবেষকরা গ্রীষ্মকালীন খাবারের ক্ষেত্রগুলির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেন, যেখানে শরৎ এবং শীতকালে উষ্ণ জলে জন্ম হয়। গ্রীষ্মের মধ্যে, বাছুরগুলি স্বাধীন হয়ে যায় এবং তাদের খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। অধ্যাপক ট্রেভর ব্রাঞ্চ দীর্ঘমেয়াদী ডেটা বিশ্লেষণ করেছেন, যা প্রকাশ করে যে তিমি গ্রীষ্মকালীন খাবারের ক্ষেত্র ত্যাগ করার পরপরই বাছুর জন্ম নেয় এবং তাদের প্রত্যাবর্তনের সাত মাস আগে তাদের দুধ ছাড়ানো হয়। এই গবেষণা নীল তিমির প্রজনন এবং বাছুরের বেঁচে থাকার বিষয়ে আরও ভালভাবে বোঝার জন্য শীতকালীন অঞ্চলে অধ্যয়নের প্রসারিত করার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়, যা সম্ভাব্যভাবে সংরক্ষণ প্রচেষ্টাকে নতুন আকার দিতে পারে।
বিরল নীল তিমি শাবক: নতুন গবেষণায় অধরা দর্শনগুলির ব্যাখ্যা
সম্পাদনা করেছেন: Anulyazolotko Anulyazolotko
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।