বেঙ্গালুরুর বাসিন্দারা ক্রমবর্ধমানভাবে খাদ্য উৎপাদন এবং প্রকৃতির সাথে সংযোগ স্থাপনের একটি টেকসই পদ্ধতি হিসাবে টেরেস গার্ডেনিংয়ের দিকে ঝুঁকছেন, যা শহুরে ল্যান্ডস্কেপকে প্রাণবন্ত সবুজ স্থানে রূপান্তরিত করছে। এই প্রবণতা দ্রুত নগরায়ণ এবং আত্মনির্ভরতার ক্রমবর্ধমান আকাঙ্ক্ষা দ্বারা চালিত।
টেরেস গার্ডেনে কার্যকারিতা এবং নান্দনিকতার ভারসাম্য রক্ষার জন্য সতর্ক পরিকল্পনা অপরিহার্য। বাগানের আকার, উদ্ভিদের নির্বাচন এবং উপকরণের মতো বিষয়গুলি খরচকে প্রভাবিত করে, যা অর্থনৈতিক বাগান করার জন্য সচেতন সিদ্ধান্ত নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। পুনর্ব্যবহারযোগ্য উপকরণ এবং DIY কৌশলগুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়া উল্লেখযোগ্যভাবে খরচ কমাতে পারে।
ফাইবারগ্লাস প্ল্যান্টারের মতো হালকা উপকরণগুলি উঁচু এলাকায় কাঠামোগত চাপ কমাতে বিশেষভাবে উপকারী। সারজাপুর রোড এবং হোয়াইটফিল্ডের মতো এলাকার কমিউনিটি কম্পোস্টিং প্রোগ্রামগুলি বিনামূল্যে সার সরবরাহ করে, যা টেরেস গার্ডেনের বৃদ্ধিকে আরও সমর্থন করে। ইউনিভার্সিটি অফ এগ্রিকালচারাল সায়েন্সেস-বেঙ্গালুরু (ইউএএস-বি) প্রশিক্ষণ এবং পরামর্শের মাধ্যমে শহুরে বাগানকে উৎসাহিত করছে, বাসিন্দাদের কর্মশালা এবং নির্দেশনা প্রদান করছে। এই উদ্যোগগুলি শহুরে পরিবেশে সবুজ স্থানগুলিকে একীভূত করে 'গার্ডেন সিটি' হিসাবে তার শিরোনাম পুনরুদ্ধার করার জন্য বেঙ্গালুরুর প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে।