ব্লুমবার্গের একটি বিশ্লেষণে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য যুদ্ধের কারণে মধ্যপ্রাচ্যের বাজারগুলোতে সস্তা চীনা পণ্যের ঢেউ আসতে পারে। এই পরিস্থিতি চীনের পণ্যের উপর মার্কিন শুল্কের কারণে তৈরি হয়েছে, যা চীনা উৎপাদনকারীদের বিকল্প বাজার খুঁজতে উৎসাহিত করছে। তুরস্ক এবং সৌদি আরবের মতো দেশ, যারা তাদের উৎপাদন খাতকে উন্নত করার লক্ষ্য রাখে, তারা চীনের ভর্তুকিযুক্ত উৎপাদনের কারণে আমেরিকার সম্মুখীন হওয়া অনুরূপ চ্যালেঞ্জগুলোর মুখোমুখি হতে পারে। ২০১৭ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত, তুরস্কে চীনা রপ্তানি ২৩.৮ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৪৫.১ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। সৌদি আরবও একই সময়ে চীনা আমদানিতে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি দেখেছে। সস্তা পণ্যের ঢেউয়ের প্রতিক্রিয়ায়, কিছু দেশ সংরক্ষণমূলক ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করছে। মালয়েশিয়া ২০২৪ সালে কম মূল্যের পণ্যের অনলাইন ক্রয়ের উপর ১০% বিক্রয় কর চালু করেছে। ভিয়েতনাম চীনের ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম টেমুকে নিষিদ্ধ করেছে। ভারত চীনের সৌর কোষ, অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল এবং মোবাইল ফোনের যন্ত্রাংশ ডাম্পিংয়ের বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে।
মার্কিন-চীন বাণিজ্য যুদ্ধ: মধ্যপ্রাচ্যে সস্তা চীনা পণ্যের ঢেউ; মালয়েশিয়ার ডিজিটাল ট্যাক্স বাস্তবায়ন
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।