যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ঘোষণায় এশীয় বাজারের প্রতিক্রিয়া

সম্পাদনা করেছেন: Olga Sukhina

২০২৫ সালের ৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের ১৪টি দেশকে লক্ষ্য করে শুল্ক ঘোষণা করার পর এশীয় শেয়ার বাজারগুলো স্থিতিস্থাপকতা প্রদর্শন করেছে। প্রাথমিক পতনের পর মার্কেটগুলো পুনরুদ্ধার লাভ করে, যখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শুল্ক সমন্বয়ের সম্ভাবনা নিয়ে ইঙ্গিত দেন। পরিস্থিতি অস্থির, আগস্ট ১ তারিখের আগের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনাগুলো চলছে। (সূত্র: Cadena SER, AP News, Reuters)

৭ জুলাই, ২০২৫ তারিখে যুক্তরাষ্ট্র জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার পণ্যসমূহে ২৫% শুল্ক আরোপ করে, পাশাপাশি আরও ১২টি দেশের আমদানি পণ্যে নতুন কর আরোপ করে। মায়ানমার ও লাওসের মতো দেশগুলো ৪০% শুল্কের মুখোমুখি, আর কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ড ৩৬% শুল্ক বহন করছে। ট্রাম্প পাল্টা পদক্ষেপের বিরুদ্ধে সতর্ক করেছেন, আরও শুল্ক বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিয়েছেন। নিক্কেই সূচক প্রাথমিকভাবে পতিত হলেও ট্রাম্পের বক্তব্যের পর ইতিবাচক রূপ নেয়।

অস্ট্রেলিয়ার রিজার্ভ ব্যাংকের ১৫ জুলাই ২০২৫ তারিখে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যা আঞ্চলিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় প্রভাব ফেলবে। জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা দুঃখ প্রকাশ করেছেন, আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন একটি অনুকূল বাণিজ্য চুক্তির সন্ধানে রয়েছে। বাজারগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠকগুলোকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।

সারমর্মে, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পরিবর্তনের মধ্যে এশীয় বাজারগুলো স্থিতিস্থাপকতা দেখিয়েছে। চলমান আলোচনাগুলো এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তগুলো অর্থনৈতিক পরিপ্রেক্ষিত গঠন করবে। পরিস্থিতি গতিশীল, যা বৈশ্বিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলবে। এই খবর আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, যেমন বাংলা সাহিত্যের গভীরতা ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য আমাদের চিন্তার প্রসার ঘটায়, তেমনি বিশ্ব অর্থনীতি ও বাণিজ্যের জটিলতা আমাদের সংহতির প্রয়োজনীয়তা বুঝিয়ে দেয়।

উৎসসমূহ

  • Devdiscourse

  • AP News

  • Cadena SER

  • Reuters

আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?

আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।