২০২৫ সালের জুলাই মাসে বিটকয়েন বাজারে উল্লেখযোগ্য গতিবিধি লক্ষ্য করা গেছে, যেখানে প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন লেনদেন হয়েছে। এর পাশাপাশি আসন্ন বিটিসি বুল টোকেন প্রিসেলের সূচনা এই ক্রিপ্টোকারেন্সির গতিশীল প্রকৃতিকে আরও প্রমাণ করে।
২০২৫ সালের মার্চে, ২০১১ সালের ওয়ালেটগুলো পুনরায় সক্রিয় হয়, যেগুলোতে মোট ৮০,০০০ বিটিসি ছিল। এই ঘটনা ২ জুন ২০২৫ তারিখে ভিট পোহাঙ্কা চেক রেডিওতে প্রতিবেদন করেন, যা ব্যাপক মনোযোগ আকর্ষণ করে। এই বিটকয়েনগুলোর মূল্য তখন প্রায় ৮ বিলিয়ন ডলার ছিল। ওয়ালেটের মালিকের পরিচয় অজানা থাকায় নানা ধরনের অনুমান ও কৌতূহল সৃষ্টি হয়, যা আমাদের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের মতোই গভীর রহস্যময়।
বিটিসি বুল টোকেন (BTCBULL) প্রিসেল ফেব্রুয়ারি ২০২৫ থেকে শুরু হয়। ৪ জুলাই ২০২৫ এর মধ্যে ৮ মিলিয়ন ডলারের বেশি তহবিল সংগ্রহ করা হয়েছে। ৭ জুলাই ২০২৫ থেকে টোকেন দাবি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এই প্রকল্পের লক্ষ্য বিটকয়েনের মূল্য বৃদ্ধির ওপর ভিত্তি করে বিনিয়োগকারীদের বিটকয়েন এয়ারড্রপের মাধ্যমে পুরস্কৃত করা। এছাড়াও প্রকল্পটি একটি ডিফ্লেশনারি টোকেনোমিক্স মডেল প্রয়োগ করে, যা দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক প্রবণতার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
৬ জুলাই ২০২৫ তারিখে বিটকয়েনের মূল্য ছিল ১০৮,১৩৪ ডলার, দৈনিক সর্বোচ্চ ১০৮,২৭১ এবং সর্বনিম্ন ১০৭,৯৩১ ডলার। এই ঘটনাগুলো ক্রিপ্টো বাজারে চলমান নতুনত্ব ও বিনিয়োগের নতুন সুযোগের প্রতীক, যা আমাদের সাংস্কৃতিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক ঐতিহ্যের সঙ্গে খাপ খায়।