ইউনিভার্সিটি অফ অটোয়ার একটি নতুন গবেষণা বলছে যে বারবার ঠান্ডা জলের সংস্পর্শে কোষের স্ট্রেস প্রতিক্রিয়া ইতিবাচকভাবে পরিবর্তন করতে পারে, যা সম্ভাব্য স্বাস্থ্য সুবিধা দিতে পারে এবং বার্ধক্যকে বিলম্বিত করতে পারে। গবেষকরা দেখেছেন যে প্রাথমিক ঠান্ডা জলে নিমজ্জন (14 ডিগ্রি সেলসিয়াস) কোষের স্ট্রেস তৈরি করে, তবে সময়ের সাথে সাথে শরীর অভিযোজিত হয়, অটোফ্যাজি উন্নত করে, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ কোষ মেরামত প্রক্রিয়া।
এই গবেষণায় দশজন সুস্থ যুবককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে যারা প্রতিদিন এক ঘন্টা করে ঠান্ডা জলে নিমজ্জিত ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে, ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে অ্যাপোপটোসিস (কোষের মৃত্যু) বৃদ্ধি পায় এবং অটোফ্যাজি দুর্বল হয়ে যায়।
বারবার সংস্পর্শে আসার সাথে সাথে, শরীর কোষ নির্মূল থেকে মেরামতের দিকে স্থানান্তরিত হয়, যা অটোফ্যাজি ফাংশন বাড়ায়।
শারীরিকবিদ গ্লেন কেনি পরামর্শ দেন যে ঠান্ডা আবহাওয়া শরীরের মাইক্রোস্কোপিক যন্ত্রপাতিকে সূক্ষ্ম সুর করে রোগ প্রতিরোধে এবং কোষের বার্ধক্য বিলম্বিত করতে সাহায্য করতে পারে।
ফলাফলগুলো ইঙ্গিত করে যে ধীরে ধীরে ঠান্ডা আবহাওয়ায় কোষকে শক্তিশালী করতে পারে এবং সম্ভাব্যভাবে বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে দিতে পারে। এই ফলাফলগুলো নিশ্চিত করার জন্য এবং এর সুবিধাগুলো সর্বাধিক করার জন্য ঠান্ডা আবহাওয়ার অনুকূল পরামিতিগুলো অন্বেষণ করার জন্য আরও গবেষণা প্রয়োজন।