ট্রাম্প প্রশাসন কর্তৃক ৪১টি দেশের নাগরিকদের জন্য নতুন ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার কথা বিবেচনা করা হচ্ছে, যা অভিবাসন নীতিতে একটি সম্ভাব্য পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয়। একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপি থেকে জানা যায়, মার্কিন নিরাপত্তা মানদণ্ডের সাথে সম্মতির ভিত্তিতে দেশগুলোকে তিনটি গ্রুপে ভাগ করে একটি বহুস্তরীয় পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে। কিছু দেশ সম্পূর্ণ ভিসা স্থগিতাদেশের সম্মুখীন হতে পারে, আবার কিছু দেশ ৬০ দিনের মধ্যে তাদের স্ক্রিনিং প্রক্রিয়ার উন্নতির জন্য অপেক্ষা করতে গিয়ে আংশিক নিষেধাজ্ঞা বা সীমিত ভিসা পাওয়ার সম্মুখীন হতে পারে। প্রস্তাবিত পদক্ষেপগুলো ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে জারি করা পূর্ববর্তী ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞাগুলোর প্রতিধ্বনি করে এবং এটি তার বৃহত্তর অভিবাসন নিরাপত্তা কৌশলের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। প্রভাবিত দেশগুলোর তালিকায় রয়েছে আফগানিস্তান, উত্তর কোরিয়া এবং অন্যান্য দেশ, যারা সম্পূর্ণ ভিসা স্থগিতাদেশের সম্মুখীন হচ্ছে, সেইসাথে ইরিত্রিয়া ও হাইতির মতো দেশও রয়েছে, যেগুলো আংশিক নিষেধাজ্ঞার শিকার হতে পারে। অবশিষ্ট দেশগুলো উন্নত স্ক্রিনিংয়ের প্রয়োজনীয়তা পূরণে ব্যর্থ হলে সীমিত ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রয়েছে। এই সিদ্ধান্তের জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এই পদক্ষেপ বিশ্বব্যাপী ভ্রমণের ধরন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।
ট্রাম্প প্রশাসন ৪১টি দেশের জন্য ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা বিবেচনা করছে: ভিসা স্থগিত এবং উন্নত স্ক্রিনিং
সম্পাদনা করেছেন: Елена 11
এই বিষয়ে আরও খবর পড়ুন:
আপনি কি কোনো ত্রুটি বা অসঠিকতা খুঁজে পেয়েছেন?
আমরা আপনার মন্তব্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিবেচনা করব।