২০২৪ সালে, বিশ্বব্যাপী বিলিয়নেয়ারদের সংখ্যা ২,৭৬৯ জনে পৌঁছেছে, যা পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি। তাদের সম্মিলিত সম্পদ ১৩ ট্রিলিয়ন ডলার থেকে ১৫ ট্রিলিয়ন ডলারে বৃদ্ধি পেয়েছে, যা বৈশ্বিক অর্থনীতিতে তাদের প্রভাবের বৃদ্ধি নির্দেশ করে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিলিয়নেয়ারদের সংখ্যা ৮৩৫ জনে পৌঁছেছে, যা তাদের অর্থনৈতিক শক্তির প্রতিফলন। চীন ও ভারতের মতো দেশগুলিতেও বিলিয়নেয়ারদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে, যা তাদের অর্থনৈতিক উন্নতির প্রতীক।
তবে, এই সম্পদের বৃদ্ধির সাথে সাথে বৈষম্যও বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্যের হার ১৯৯০ সাল থেকে প্রায় অপরিবর্তিত রয়েছে, যা অর্থনৈতিক বৈষম্যের গভীরতা নির্দেশ করে।
এই পরিস্থিতি সমাজের মনস্তাত্ত্বিক দিকগুলির উপর গভীর প্রভাব ফেলছে। মানুষের আচরণ, আবেগ এবং সামাজিক সম্পর্কের উপর এই বিশাল অর্থনৈতিক বৈষম্যের প্রভাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রেক্ষাপটে, সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের মানসিক স্বাস্থ্য এবং সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জ।
বিলিয়নেয়ারদের উত্থান এবং তাদের সম্পদের কেন্দ্রীভবন সামাজিক-মানসিক দৃষ্টিকোণ থেকে একটি গভীর আলোচনার বিষয়।