যোগ, প্রাচীন ভারতীয় অনুশীলন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এটি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যা ব্যক্তিগত বৃদ্ধি এবং সামাজিক সংযোগের জন্য একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত যোগচর্চা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ, যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (CDC) এর ২০২২ সালের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে যোগচর্চার হার ১৬.৯%। এই চর্চা মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়তা করে, যেমন উদ্বেগ ও বিষণ্নতার লক্ষণ হ্রাসে।
যোগের মানসিক উপকারিতার মধ্যে রয়েছে উদ্বেগ ও বিষণ্নতার লক্ষণ হ্রাস, মানসিক চাপ কমানো, এবং মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি। এই উপকারিতাগুলো যোগের শারীরিক আসন, শ্বাস-প্রশ্বাসের কৌশল এবং ধ্যানের মাধ্যমে অর্জিত হয়।
যোগের এই ক্ষমতা এটিকে একটি মূল্যবান অনুশীলনে পরিণত করেছে, যা ব্যক্তিগত ও সামাজিক সুস্থতার উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।